Sunday, October 29, 2017

তেঁতুল  / Temarind
তেঁতুল বা তিন্তিড়ী এর বৈজ্ঞানিক নাম: Tamarindus indica, ইংরেজি নাম: Melanesian papeda এটি Fabaceae পরিবারের Tamarindus গণের অন্তর্ভুক্ত লেবু জাতীয় ফলের গাছ।এটি একপ্রকার টক ফলবিশেষ। তেঁতুল বৃহৎ ও সুদৃশ্য চিরসবুজ বৃক্ষ। এগাছ প্রায় ২৪ মিটার পর্যন্ত লম্বা হয়। পাকা তেঁতুল টক-মিষ্টি হয়ে থাকে। এতে রয়েছে উচ্চমাত্রার অ্যাসিড, চিনি, ভিটামিন বি, এবং ফলে সাধারণত না দেখা গেলেও এতে আছে ক্যালসিয়াম।
তেঁতুলে টারটারিক এসিড থাকায় খাবার হজমে সহায়তা করে। পেটের বায়ু, হাত-পা জ্বালায় তেঁতুলের শরবত খুব উপকারী। রক্তে কোলস্টেরল কমানোর কাজে আধুনিককালে তেঁতুল ব্যবহার হচ্ছে। জরে ভোগা রোগীর জর কমানোর জন্য এ ফল ব্যবহৃত হয়। এছাড়াও স্কেলিটাল ফ্রুরোসিস(skeletal fluorosis) রোগের প্রকোপ হ্রাস করতেও এটি ব্যবহৃত হয়। পাকা তেঁতুল ভিজিয়ে রেখে সকালে শুধু পানি খেলে হাত-পায়ের জ্বালা কমে।
তেতুলের পুষ্টি উপাদান
প্রতি 100 গ্রামে
ক্যালোরি                         239
মোট ফ্যাট                       0.6 গ্রাম 0%
পরিপূর্ণ চর্বি                    0.3 গ্রাম 1%

পলিউস্যাচুরেটেড ফ্যাট 0.1 গ্রাম
Monounsaturated চর্বি       0.2 গ্রাম
কোলেস্টেরল              0 মিলিগ্রাম 0%
সোডিয়াম                28 মিলিগ্রাম 1%
পটাসিয়াম             68 মিলিগ্রাম 17%
মোট কার্বোহাইড্রেট 63 গ্রাম 21%
খাদ্যতালিকাগত ফাইবার 5 গ্রাম 20%
চিনি                                         57 গ্রাম
প্রোটিন                                        2.8 গ্রাম 5%
ভিটামিন এ 0% ভিটামিন সি 5%
ক্যালসিয়াম 7% আয়রন 15%
ভিটামিন ডি 0% ভিটামিন বি -6 5%
ভিটামিন বি -12 0% ম্যাগনেসিয়াম 23%
* শতাংশ দৈনিক মূল্য 2,000 ক্যালরি খাদ্য উপর ভিত্তি করে। আপনার ক্যালোরি চাহিদার উপর নির্ভর করে আপনার দৈনন্দিন মানগুলি উচ্চ বা কম হতে পারে
তেতুলের ভেষজ উপকারিতা বা পুষ্টিগুণঃ
১।  তেঁতুল দেহে উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে এবং হৃদরোগীদের জন্য খুব উপকারী
২।  রক্তের কোলেস্টেরল কমায়
৩।  শরীরের মেদ কমাতেও কাজ করে তেঁতুল
৪।  পেটে গ্যাস, হজম সমস্যা, হাত-পা জ্বালায় তেঁতুলের শরবত খুব উপকারী
৫।  খিদে বাড়ায়
৬।  গর্ভাবস্থায় বমি বমি বমি ভাব দূর করে
৭।  মুখের লালা তৈরি হয়
৮।  তেঁতুল পাতার ভেষজ চা ম্যালেরিয়া জ্বর কমানোর জন্য ব্যবহৃত হয়
৯।  শিশুদের পেটের কৃমিনাশক
১০।  তেঁতুল ক্যান্সারের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে সাহায্য করে
১১।  পাইলস্ চিকিত্সার জন্য ব্যবহার করা হয়
১২।  মুখে ঘাঁ ও ত্বকের প্রদাহ সারাতে সাহায্য করে

১৩।  তেঁতুল রক্ত পরিস্কার করে
১৪।  বাত বা জয়েন্টগুলোতে ব্যথা কমায়
১৫।  ভিটামিন সি-এর বড় উৎস
১৬।  পুরনো তেঁতুল খেলে কাশি সারে
১৭। পাকা তেঁতুলে খনিজ পদার্থ অন্য যে কোনো ফলের চেয়ে অনেক বেশি
১৮। খাদ্যশক্তিও রয়েছে প্রচুর পরিমাণে
১৯। ক্যালসিয়ামের পরিমাণ সব ফলের চেয়ে ৫ থেকে ১৭ গুণ বেশি
২০। আর আয়রনের পরিমাণ নারকেল ছাড়া সব ফলের চেয়ে ৫ থেকে ২০ গুণ বেশি
তেতুলের টক ঝাল মিষ্টি আচার
উপকরণ
তেতুল – ১/২ কেজি
গুড় – ১/২ কেজি
লবন – সাদ মতন
পাচ ফোড়ন – ১ টেবিল চামচ
লাল মরিচের গুড়া – সাদ মতন ( আমি বেশি ঝাল খাই দেখে আমি ৪ চা চামচ দিয়েছি)
ধনে গুড়া – ২ চা চামচ
তালা জিরা গুড়া – ১ চা চামচ
সাদা সির কা – ১/২ কাপ
সরিষা তেল – ১ কাপ
রসুন কুচি – ৩ টেবিল চামচ
প্রস্তুত প্রণালী

১.তেতুলকে ২ ঘন্টা গরম পানিতে ভিজিয়ে রেখে তার থেকে আশগুলা বের করে নিয়ে চটকিয়ে রাখতে হবে।
২. একটা পাতিল নিয়ে তাতে সরিষার তেল গরম করে তাতে সব মসল্লা এবং রসুন কুচি নিয়ে কষাতে হবে।
৩.কষানোর পরে তেতুলগুলা ওগুলার মাঝে দিয়ে দিতে হবে এবং অন্তত ৫ মিন সেটা কে কষাতে হবে।
৪.কষানোর পরে গুড় আর লবন দিয়ে আরো কিছুক্ষণ কষাতে হবে।
৫.একটু সিরকা দেওয়া যেতে পারে যদি মাখা মাখা না করতে চান।
সহজ তেঁতুলের আচার
উপকরণ:
তেঁতুল ১ কেজি,
চিনি আধা কেজি,
রসুন বাটা ১ টেবিল চামচ,
সিরকা/ভিনেগার ১ কাপ,
জিরা বাটা ১ চা চামচ,
সরষে বাটা ১ টেবিল চামচ,
শুকনো মরিচ গুঁড়ো ৩-৪ চা চামচ,
হলুদ গুঁড়ো ১/২ চা চামচ,
পাঁচফোড়ন গুঁড়ো ১ চা চামচ,
লবণ পরিমানমত,
সরষে তেল ১ কাপ।
প্রণালী:
১. সব উপকরণ একসাথে মিশিয়ে চুলায় দিন।
২. ঘন হলে নামিয়ে ফেলুন।ঠান্ডা হলে জীবাণুক্ত কাচের বোতল বা বৈয়ামে ভরে সংরক্ষণ করতে হবে। দীর্ঘ দিন সংরক্ষণ করতে চাইলে আঁচার মাঝে মাঝে রোদে দিতে হবে।
তেঁতুলের টক মিষ্টি চাটনি 
উপাদান এবং প্রস্তুত প্রণালীঃ
উপাদানঃ
১। তেঁতুলঃ ১ কেজি (খোসা এবং বীচি ছাড়ান)

২। ভাজা জিরা গুড়াঃ ৩ টেবিল চামচ
৩। ভাজা ধনে গুড়াঃ    ৩ টেবিল চামচ
৪। পানিঃ     দেড় লিটার (আনুমানিক)
৫। রসুনঃ      ২টা (দেশী বড় সাইজের)

৬। দারুচিনিঃ   বড় ২ টুকরা  (গুড়া করা)
৭। এলাচঃ      ৫/৬টা (গুড়া করা)
৮। তেজপাতাঃ  ২টা
৯। লবণঃ   ৩ টেবিল চামচ
১০। চিনিঃ  দেড় কেজি
প্রস্তুত প্রনালীঃ
১। বীচি এবং খোসা ছাড়ান পাকা তেঁতুল  অর্ধেক লবন দিয়ে পানিতে অন্তত ১৫/২০ মিনিট সেদ্ধ করতে হবে।
২। সেদ্ধ হলে ঠান্ডা করে চালুনি দিয়ে ভাল করে চেলে ক্বাথ বের করে নিন।
৩। নন স্টিক পাত্রে তেঁতুলের ক্বাথ, বাকী লবণ, চিনি এবং তেজপাতা দিয়ে অনবরত নাড়তে হবে। ঘন হয়ে চাটনির মত চটচটে ভাব হয়ে এলে বাকী সব মশলা দিয়ে ভাল করে নেড়ে মিশিয়ে নামাতে হবে।
৪। ঠান্ডা হলে পরিষ্কার শুকনো কাচের পাত্রে সংরক্ষন করুন।
৫। পোলাও, সিঙ্গারা, সমুসা, পুরি বা যে কোন ভাজা মচমচে নাশতার সাথে পরিবেশন যোগ্য।
বিঃদ্রঃ লবন, পানি ও চিনির পরিমান স্বাদ অনুযায়ী কম বেশী করা যায়। জ্বালের পরিমান অনুমান করে নির্ধারন করতে হবে। বয়ামে ভরার আগে বাড়তি মশলা যেমন তেজপাতা ফেলে দিন।
তেঁতুলের টক মিষ্টি আচার
উপকরণ: তেঁতুল-২ কেজি, আখের গুড় দেড় কেজি, হলুদ গুড়া-২ চা চামচ, মরিচ
গুঁড়া-২ টেবিল চামচ, পাঁচফোড়ন গুঁড়া-৩ টেবিল চামচ, সরিষার তেল-২ কাপ, লবণ-স্বাদমতো।
প্রণালি: তেঁতুলের ক্বাথ বের করে ছেকে নিন। এবার তাতে লবণ ও হলুদ মিশিয়ে ছড়ানো বড় পাত্রে ঢেলে কড়া রোদে পানি শুকিয়ে নিন। এবার এতে গুড় মেশান এবং আবার রোদে শুকাতে দিন। মরিচ গুঁড়া ও পাঁচফোড়ন গুঁড়া মেশান ধীরে ধীরে। প্রতিদিন ১ টেবিল চামচ সরিষার তেল দিন ওই মিশ্রণে এবং রোদে শুকান। তেঁতুলের পানি শুকিয়ে আঠা হয়ে এলে পাত্রে তুলে সংরক্ষণ করুন।
বরই, তেঁতুল ও পেঁয়াজের আচার
উপকরণ
তেঁতুল ৫০০ গ্রাম, পেঁয়াজ ১ কেজি, শুকনো বরই ২৫০ গ্রাম, চিনি ২ কাপ, সরিষার তেল ১ কাপ, লবণ ১ টেবিল চামচ, শুকনা মরিচ ভাজা গুঁড়া ৫টি, জিরা ভাজা গুঁড়া ১ টেবিল চামচ, পাঁচফোড়ন গুঁড়া ১ টেবিল চামচ, ধনে গুঁড়া ১ টেবিল চামচ, বিট লবণ ১ চা চামচ।
যেভাবে তৈরি করবেন
১. তেঁতুল ভিজিয়ে নরম করে নিন।
২. গোলা তেঁতুলের ক্বাথ রোদে দিন ১ দিন।
৩. পেঁয়াজ কুচি করে রোদে দিন ১ দিন।
৪. বরই পানিতে ভিজিয়ে রাখুন ৬ ঘণ্টা।
৫. তেঁতুল, পেঁয়াজ একসঙ্গে মিলিয়ে আরো ১ দিন রোদে দিন। চিনি সিরা করে বরই দিয়ে জ্বাল দিন নরম না হওয়া পর্যন্ত।
৬. বরই নরম হলে তেঁতুলের সঙ্গে একে একে সব মেশান। আরো ১ দিন রোদে দিন। 
তেঁতুল-রসুনের টক-মিষ্টি-ঝাল আচার
উপকরনঃ
  • পাকা তেঁতুল- ১ কেজি
  • রসুনের কোয়া- ১০-১২টি রসুনের
  • চিনি- আড়াইশো গ্রাম (স্বাদমতো)
  • লবণ- ১ চা চামচ
  • ভিনেগার- ১/২ কাপ
  • সরিষার তেল- ১/২ কাপ
  • শুকনামরিচ টালা গুঁড়া- ১/৪ কাপ
  • ধনে টালা গুঁড়া- ২-৩ টে চামচ
প্রস্তুত প্রনালীঃ
তেঁতুল পানিতে ভিজিয়ে রাখুন। তেঁতুল নরম হলে চালনী দিয়ে চেলে ক্বাথ বের করে নিন। একটি গভীর হাঁড়িতে তেঁতুলের ক্বাথ, চিনি, লবণ, ভিনেগার মিশিয়ে চুলায় জ্বাল দিন। চিনির পানি শুকিয়ে আসলে সরিষার তেল, মরিচ ও ধনে গুঁড়া মিশিয়ে আরো কিছুক্ষণ জ্বাল করুন।
তেঁতুল ঘন হয়ে আসলে নামিয়ে রসুনের কোয়া মিশিয়ে রোদে দিন। আচার যতো বেশী রোদে দেবেন, ততো বেশী মজার হবে। বয়ামে ভরার আগে আরো কিছুটা ধনে টালা গুঁড়া মিশিয়ে নেবেন।
তেঁতুল-পুদিনায় রসুনের আচার
উপকরণ
১. এক কোষের রসুন পৌনে ১ কাপ,
২. তেঁতুলের ক্বাথ ১/৩ কাপ,
৩. পাঁচফোড়ন গুঁড়া ১ চা-চামচ,
৪. জিরার গুঁড়া ১ চা-চামচ,
৫. পুদিনাপাতা বাটা ১ টেবিল চামচ,
৬. আখের গুড় ১/৩ কাপ,
৭. সিরকা ১ টেবিল চামচ,
৮. সরিষার তেল ৩/৪ কাপ,
৯. সোডিয়াম বেঞ্জোয়েট ১/৮ চা-চামচ,
১০. লবণ আধা চা-চামচ।
প্রণালি
রসুনের খোসা ছাড়িয়ে নিন। তেল গরম করে রসুন দিয়ে মিনিট খানেক ভেজে তেঁতুলের ক্বাথ দিয়ে নাড়ুন। ফুটে উঠলে গুড় দিয়ে ভালো করে মিশিয়ে নাড়ুন। গুড় ভালোমতো মিশে গেলে পুদিনাপাতা বাটা ও ভাজা মসলার গুঁড়া দিয়ে নাড়ুন। ১ মিনিট পর চুলা বন্ধ করে সিরকায় সোডিয়াম বেঞ্জোয়েট গুলে আচারে ঢেলে দিন।
নেড়ে মিশিয়ে নিয়ে ঠান্ডা হলে বোতলে ভরে মুখ বন্ধ করে রাখুন। বেশি দিন ভালো রাখতে আচারের বয়ামের মুখ খুলে মাঝে মাঝে রোদে দিতে হবে।
তেঁতুল টক-মিষ্টি-ঝাল আচার
উপকরণ
তেতুল - ১/২ কেজি
গুড় - ১/২ কেজি
লবন - সাদ মতন
পাচ ফোড়ন - ১ টেবিল চামচ
লাল মরিচের গুড়া - সাদ মতন ( আমি বেশি ঝাল খাই দেখে আমি ৪ চা চামচ দিয়েছি)
ধনে গুড়া - ২ চা চামচ

তালা জিরা গুড়া - ১ চা চামচ
সাদা  সির কা - ১/২ কাপ
সরিষা তেল - ১ কাপ
রসুন কুচি - ৩ টেবিল চামচ
প্রণালি
১.তেতুলকে ২ ঘন্টা গরম পানিতে ভিজিয়ে রেখে তার থেকে আশগুলা বের করে নিয়ে চটকিয়ে রাখতে হবে।
২. একটা পাতিল নিয়ে তাতে সরিষার তেল গরম করে তাতে সব মসল্লা এবং রসুন কুচি নিয়ে কষাতে হবে।
৩.কষানোর পরে তেতুলগুলা ওগুলার মাঝে দিয়ে দিতে হবে এবং অন্তত ৫ মিন সেটা কে কষাতে হবে।
৪.কষানোর পরে গুড় আর লবন দিয়ে আরো কিছুক্ষণ কষাতে হবে।
৫.একটু সিরকা দেওয়া যেতে পারে যদি মাখা মাখা না করতে চান।
তেতুলের টক-ঝাল-মিষ্টি তেলের আচার
উপকরনঃ
তেতুল – ১ কাপ মত ।
লবন – পরিমান মত ।

চিনি – স্বাদ অনুযায়ী ।
সরিষার তেল – ১+১/২ টেবিল চামচ ।
আগারা পাউডার – সামান্য (ঐচ্ছিক ) ।
চাট মশলাঃ
জিরা – পরিমান মত ।
ধনিয়া -পরিমান মত ।
শুকনা মরিচ -পরিমান মত ।
এলাচ – ১ টি ।
বিটলবন – সামান্য ।
তাওয়ায় সব ভাল করে টেলে নিন । বেশি ভাজবেন না তিতা হয়ে যাবে ।
গরম থাকতে ব্লেন্ডারে বা পাটায় বেটে ভাল করে গুড়ো করে নিন ।
তেলে দেবার জন্য উপকরনঃ
সরিষার তেল – ১ কাপ বা তার বেশি ।
পেয়াজ কুচি – ১ কাপ ।
শুকনা মরিচ – ৪-৫ টি ।
আস্ত পাঁচফোড়ন – সামান্য ।
সিরকা – ৩-৪ টেবিল চামচ ।
প্রনালিঃ
তেতুল ৪-৫ ঘন্টা ভিজিয়ে রাখার পরে হাত দিয়ে ভাল করে কচলিয়ে কাঁথ বের করে নিন ।
অল্প পানি দিয়ে ভিজাবেন । তানাহলে পরে পানি শুখাতে অনেক টাইম লাগবে ।
অর্ধেকের বেশি বিচি ফেলে দিন অল্প কিছু রাখবেন ।
ফ্রাইপ্যানে তেল দিয়ে তেতুলের কাঁথ দিয়ে দিন । চিনি ও লবনও দিয়ে দিন ।
মাঝারি আঁচে পানি শুকিয়ে আঠালো আর শক্ত করে নিন ।
শেষের দিকে আমি সামান্য আগার পাউডার দিয়েছিলাম যাতে আঁচারটা ভাল জমাট বাধে ।
শুকিয়ে আসলে এবং শক্তটাইপের বল তৈরি করা গেলে নামিয়ে নিন ।
নামানোর আগে চাট মশলা ও বিট লবন ছিটিয়ে নেড়েচেড়ে দিন ।
ঘ্রান না হওয়া পর্যন্ত চাট মশলা দিন ।

ঠাণ্ডা হলে হাতে সামান্য তেল লাগিয়ে ছোট ছোট বল তৈরি করুন ।
সব গুলো একই ভাবে বল তৈরি করুন ।
এবার প্যানে তেল দিয়ে গরম করে নিন ।
পেয়াজ কুচি ভাল মত ব্রাউন কালার করে ভেজে তুলে রাখুন ।
গরম তেলে শুকনা মরিচ ভেঙ্গে দিয়ে দিন সাথে পাঁচফোড়নও ।
পাঁচফোড়ন ফুটে উঠলেই নামিয়ে নিন ।
তেল চুলা থেকে নামাবার ১-২ মিনিট পরে আঁচার ও পেয়াজ দিয়ে দিন ।
পাঁচফোড়ন গরম তেলে দিয়ে বেশিক্ষন রাখবেন না পুড়ে তিতা হয়ে যাবে ।
কিছুক্ষন পরে সিরকা ঢেলে দিন ।
ঠাণ্ডা করে কাঁচের জারে রেখে দিন ।
তেঁতুলের চাটনি
উপকরণ
তেঁতুল, বিচিসহ          ১/২ কাপ
আদা, বাটা                 ১/২ চা চামচ

রসুন, বাটা                ১ চা চামচ
চিনি বা গুঁড়              ১/২ কাপ
তেল                         ২ টেবিল চামচ
কাঁচামরিচ, কুচি          ৪টি
লবণ                       স্বাদমতো
যেভাবে প্রস্তুত করবেন
তেঁতুল পরিষ্কার করে ৫-১০ মিনিট ডুবো পানিতে ভিজিয়ে রেখে মোটা চালনিতে ছেনে ঘন ক্বাথ এক কাপ মেপে নিন। আদা, রসুন, চিনি, তেল এবং তেঁতুল মিশিয়ে চুলায় দিন। কয়েকবার ফুটে উঠলে নামিয়ে কাঁচামরিচ কুচি দিন। চাটনি ঘন বা পাতলা করার জন্য তেঁটুলে প্রয়োজনমতো পানি দিন।
জিরা তেঁতুলের চাটনি
উপকরণঃ
তেঁতুল- ১ কেজি (খোসা এবং বীচি ছাড়ান),
ভাজা জিরা গুঁড়া- ৩ টেবিল চামচ,
ভাজা ধনে গুঁড়া- ৩ টেবিল চামচ,
পানি- দেড় লিটার,
রসুন- ২টা (বড় সাইজের),
দারুচিনি গুঁড়া- বড় ২ টুকরা,
এলাচ গুঁড়া- ৫/৬টা,
তেজপাতা- ২টা,
লবণ- ৩ টেবিল চামচ,
চিনি- দেড় কেজি।
প্রণালীঃ
*পাকা তেঁতুলের বীচি এবং খোসা ছাড়ায়ে দেড় চামচ লবন দিয়ে পানিতে অন্তত ১৫/২০ মিনিট সেদ্ধ করুন।
*সেদ্ধ হলে ঠান্ডা করে চালুনি দিয়ে ভাল করে চেলে ক্বাথ বের করে নিন।
*এবার নন স্টিক পাত্রে তেঁতুলের ক্বাথ, বাকী দেড় চামচ লবণ, চিনি এবং তেজপাতা দিয়ে অনবরত নাড়তে থাকুন। (জ্বালের পরিমান অনুমান করে নির্ধারন করতে হবে।)
*ঘন হয়ে চাটনির মত চটচটে ভাব হয়ে এলে বাকী সব মশলা দিয়ে ভাল করে নেড়ে মিশিয়ে নামিয়ে নিন।
*ঠান্ডা হলে বাড়তি মশলা যেমন তেজপাতা ফেলে দিন।
*তারপর পরিষ্কার শুকনো কাচের পাত্রে সংরক্ষন করুন।


Tamarind smoothie for kids

- Cut  the   Tamarind  into pieces .Then soaked in boiling water
- Then soaked in boiling water .
- Then we begin to liquidate him through a piece of cloth,  and then add the cold water,
And sugar to taste.
APPLE COCONUT TAMARIND SMOOTHIE
Ingredients
1 cup coconut water 1 green apple

1 tbs tamarind paste 1⁄2 lemon
1⁄2 – 1 tbs fresh grated ginger 1⁄2 cup ice
Method
Blend all ingredients in a high- speed blender until a slushy consistency is achieved.
Note: If you don’t have access to coconut water, try this drink with a cup of water and a tsp of stevia.
Mango Tamarind Shake
Ingredients:
2 tbsp compressed tamarind pulp, which is usually sold in block form (alternatively, you can use tamarind paste, but it is not as flavorful)
1/3 cup boiling water
1 large, ripe, sweet mango (equal to about 1 cup of fruit) – peeled and sliced
1 tbsp raw sugar
1 cup milk (or use half milk, half coconut milk)
6 ice cubes
The process:
1. In a small bowl, mix the boiling water and tamarind pulp.  Once cool enough to touch, squeeze the fiber and seeds until most of the pulp dissolves, turning the water brown.  Place a metal strainer over the blender and pour the tamarind syrup into it.
2. Add the mango, sugar, milk, and ice, and then blend until smooth.
3. Garnish with a lime and enjoy!
Mint Chutney With Tamarind Recipe
Ingredients :
·         1/2 cup tamarind

·         3 green chilli
·         2 cup mint leaves
·         salt as required
·         water as required
How to make Mint Chutney With Tamarind
Step 1
Wash and soak tamarind in 1 cup of hot water for 20 minutes, till they become soft. Then drain the excess water, deseed the tamarind and collect the pulp in a bowl. Keep it aside.
Step 2
Meanwhile, wash and chop mint leaves and green chilies. Keep them in a bowl.
Step 3

Now, grind the mint leaves, chilies and tamarind pulp together in a grinder. Add salt and a little water, if required. Mint Chutney With Tamarind is now ready.

No comments:

Post a Comment