কালোজাম বা Jamun
কালোজাম, Jambul, jambolan, jamblang, বা Jamun,
সপুষ্পক উদ্ভিদের পরিবার Myrtaceae একটি
চিরহরিৎ গ্রীষ্মমন্ডলীয় গাছ৷ কালোজাম ভারতীয় উপমহাদেশ ও
দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার সংলগ্ন অঞ্চলে দেশীয় হয়৷ একটি
সম্পর্কহীন পরিবারের একটি ভিন্ন ফল যা ভারত, বাংলাদেশ,
পাকিস্তান, নেপাল, শ্রীলঙ্কা, মালয়েশিয়া, ফিলিপাইন, ইন্দোনেশিয়া হয়৷ ফলের নাম কখনও কখনও ব্ল্যাকবেরী হিসাবে mistranslated হয়৷
বৃক্ষ ইউএসডিএ দ্বারা 1911 সালে ফ্লোরিডা,
যুক্তরাষ্ট্র থেকে চালু ছিল, এবং এখন
সাধারণভাবে সুরিনাম, গায়ানা ও ত্রিনিদাদ এন্ড টোবাগো
জন্মায়৷ তার ফল সাগ্রহে যেমন
thrushes, tanagers এবং মহান kiskadee হিসাবে বিভিন্ন স্থানীয়
পাখি দ্বারা চাওয়া হয় হিসাবে এটি পর্তুগিজ উপনিবেশ স্থাপন সময় ভারত থেকে চালু
ছিল ব্রাজিল, যেখানে, এটা কিছু
জায়গায় বন্য স্বতঃস্ফূর্তভাবে ছড়িয়ে দিয়েছেন৷ এই
প্রজাতির হাওয়াই একটি আক্রমণকারী হিসেবে গণ্য করা হচ্ছে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র৷ এটা Sanibel, ফ্লোরিডা, উদ্ভিদ বা ট্রান্সপ্লান্ট হত্তয়া
এছাড়াও বেআইনি৷
জাম, ইংরেজি: Jambul, Malabar
plum), বৈজ্ঞানিক নাম Syzygium cumini, Myrtaceae পরিবারভুক্ত একটি ফল। এটি দেখতে ১ থেকে ২.৫ সেন্টিমিটার লম্বা, প্রায় আয়তাকার। গাছ ১৪ থেকে ৬০ ফুট বা এর বেশিও লম্বা হতে পারে। পাতা
সরল, বড়, চামড়া পুরু এবং
চকচকে। গাছ চির সবুজ। চকচকে পাতা এবং চিরসবুজ হবার কারণে এর আলংকরিক মান বেশ ভালো।
জাম পাতার উপাদান নিচের ছকে দেয়া হলো।
জাম পাতা
|
|
Compound
|
Percent
|
আমিষ
|
9.1
|
স্নেহ
|
4.3
|
আঁশ
|
17.0
|
ছাই
|
7
|
ক্যালসিয়াম
|
1.3
|
ফসফরাস
|
0.19
|
জাম নানা দেশে নানা নামে পরিচিত, যেমন- জাম্বুল,
জাম্ভুল, জাম্বু, জাম্বুলা, জাভা প্লাম, জামুন, কালোজাম, জামব্লাং,
জাম্বোলান, কালো প্লাম, ড্যামসন প্লাম, ডুহাট প্লাম, জাম্বোলান প্লাম, পর্তুগিজ প্লাম ইত্যাদি।
তেলেগু ভাষায় একে বলা হয় নেরেদু পান্ডু, মালায়ালাম
ভাষায় নাভাল পাজহাম, তামিল ভাষায় নাভা পাজহাম এবং
কানাড়া ভাষায় নেরালে হান্নু। ফিলিপাইনে একে বলা হয় ডুহাট।
জাম গাছে মার্চ এপ্রিলে ফুল আসে। জামের ফুল ছোট এবং
ঘ্রানওয়ালা। মে জুন মাসে ফল বড় হয়। ফলটি লম্বাটে ডিম্বাকার। শুরুতে এটি সবুজ
থাকে যা পরে গোলাপী হয় এবং পাকলে কালো বা কালচে বেগুনি হয়ে যায়। এটি খেলে
জিহ্বা বেগুনি হয়ে যায়।
জাম ভারতবর্ষ থেকে সারা দুনিয়াতে ছড়িয়েছে এবং বর্তমানে এটি
সাবেক বৃটিশ উপনিবেশগুলোতে বেশ দেখা যায়। বাংলাদেশে প্রধানত দুই জাতের জাম পাওয়া জায়। জাতগুলি হলো ক্ষুদি- খুব ছোট জাত এবং মহিষে- বেশ বড় ও মিষ্টি। এটি বর্ষাকালে
পাওয়া যায়। ফলের গা কালো এবং খুব মসৃণ পাতলা আবরণ দিয়ে ঢাকা। ফলের বহিরাবরণের
ঠিক নিচ থেকেই গাঢ় গোলাপী রংয়ের টক মিষ্টি শাস।
জামের প্রধান ব্যবহার খাদ্য হিসেবে। টক মিষ্টি সুস্বাদু এই
ফলটি বেশ জনপ্রিয়। কবিরাজী বা হেকিমী চিকিৎসায় এর কিছু ব্যবহার আছে; বিভিন্ন
রোগ নিয়ন্ত্রণের জন্য বাংলাদেশ, ভারতবর্ষ, ইন্দোনেশিয়া এবং চীন-এ জামের ব্যবহার হয়ে আসছে। জামের বীজ
দিয়ে নানান রোগের আয়ুর্বেদী চিকিৎসা করা হয়, যেমন
বহুমুত্র। ইউনানী এবং চৈনিক চিকিৎসাতেও এর ব্যবহার
আছে। হজমের সমস্যা, উচ্চ রক্তচাপ, মাড়ির প্রদাহ ইত্যাদি রোগে জামের বীজ, ছাল ও
পাতা ব্যবহৃত হয়। জাম থেকে মদ ও সিরকা তৈয়ার করা যায়। জামে বেশি পরিমাণে
ভিটামিন এ এবং সি আছে।
জাম (NDB NO:09145)
|
|
প্রতি ১০০ গ্রাম (৩.৫ আউন্স) পুষ্টিগত মান
|
|
২৫১ কিজু (৬০ kcal)
|
|
15.56 g
|
|
0.23 g
|
|
0.72 g
|
|
ভিটামিনসমূহ
|
|
3 IU
|
|
(1%)
0.006 mg
|
|
(1%)
0.012 mg
|
|
(2%)
0.260 mg
|
|
(3%)
0.160 mg
|
|
(3%)
0.038 mg
|
|
(17%)
14.3 mg
|
|
চিহ্ন ধাতুসমুহ
|
|
(2%)
19 mg
|
|
(1%)
0.19 mg
|
|
(4%)
15 mg
|
|
(2%)
17 mg
|
|
(2%)
79 mg
|
|
(1%)
14 mg
|
|
অন্যান্য
উপাদানসমূহ
|
|
83.13 g
|
|
একক
IU = আন্তর্জাতিক
এককসমূহ
|
|
Percentages are
roughly approximated usingUS recommendations for
adults.
Source: USDA Nutrient Database |
স্বাস্থ্য উপকারিতা
জাম গ্রীষ্মকালীন ফল। এটি দেখতে সাধারণত কালো বর্ণের ও খুব
ছোট। সাইজেও জাম আবার দুই প্রকার। ছোট জাম ও বড় জাম। জাম খেতে হালকা টক ও মিষ্টি
স্বাদের। জামে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি, জিংক, কপার গ্লুকোজ, ডেক্সট্রোজ ও ফ্রুকটোজ, ফাইবার, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, ও স্যালিসাইলেটসহ, অসংখ্য উপাদান। এছাড়াও জাম
এর অনেক স্বাস্থ্য উপকারিতা রয়েছে, চলুন জেনে নেই জামের
স্বাস্থ উপকারিতা সমূহ।
মানসিকভাবে সতেজ রাখে:
জামে গ্লুকোজ, ডেক্সট্রোজ ও ফ্রুকটোজ রয়েছে, যা মানুষকে জোগায় কাজ করার শক্তি। বয়স যত বাড়তে থাকে, মানুষ ততই হারাতে থাকে স্মৃতিশক্তি। জাম স্মৃতিশক্তি প্রখর রাখতে
সাহায্য করে।
ডায়াবেটিস নিরাময়ে সাহায্য করে:
ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য জাম ভীষণ উপকারী। এক গবেষণায় দেখা গেছে, নিয়মিত
জাম খাওয়ার ফলে ৬.৫ শতাংশ মানুষের ডায়াবেটিক কমে গেছে। এটি রক্তে চিনির মাত্রা
কমাতে সাহায্য করে। জাম ডায়বেটিক রোগীদের রক্তের শর্করা নিয়ন্ত্রণ করে শরীর সুস্থ
রাখে।
ভিটামিন সি জনিত রোগ দূর করে:
জামে রয়েছে প্রচুর ভিটামিন সি। যার জন্য এটা দেহে ভিটামিন সির
ঘাটতি পূরণ করে এবং একই সঙ্গে ভিটামিন সির অভাবজনিত রোগ প্রতিরোধ করে। এ ছাড়া
মুখের দুর্গন্ধ রোধ, দাঁত মজবুত, মাড়ি
শক্ত এবং মাড়ির ক্ষয়রোধেও জুড়ি নেই জামের। এতে বিদ্যমান পানি, লবণ ও পটাশিয়ামের মতো উপাদান গরমে শরীর ঠাণ্ডা এবং শারীরিক দুর্বলতাকে
দূর করতে সক্ষম। যারা অতিরিক্ত ঘামেন, তাদের জন্য তো কথাই
নেই। জামে দেখা মেলে বেশি পরিমাণের আয়রনেরও, যা
রক্তস্বল্পতা দূর করে।
হার্ট ভালো রাখে:
জাম রক্তের কোলস্টোরেলের মাত্রা কমিয়ে হৃদপিন্ড ভালো রাখে।
এছাড়া শরীরের দূষিত কার্বন ডাই-অক্সাইডের মাত্রা কমিয়ে দেহের প্রতিটি প্রান্তে
অক্সিজেন পৌঁছে দেয়।
ওজন নিয়ন্ত্রণ করে:
জামে কম পরিমাণের ক্যালোরি থাকে, যা ক্ষতিকর তো নয়ই
বরং স্বাস্থ্যসম্মত। তাই যারা ওজন নিয়ে চিন্তায় আছেন এবং নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করছেন,
তাদের খাদ্য তালিকায় আসতে পারে জাম।
উচ্চ রক্তচাপ:
ক্লিনিকাল ভাবে উচ্চ রক্তচাপ এর জন্য জামকে প্রেসক্রিপশনে
প্রদান করা হয়েছে। পুষ্টিবিদ এবং চিকিত্সকগণ তাজা ফল এবং সবজি খাওয়ার সুপারিশ করে
থাকেন। বিশেষজ্ঞরা বলেন, জামে সেই সকল উপাদান আছে যা উচ্চ রক্তচাপ
কমাতে সহায়তা করে।
ক্যান্সার এর সঙ্গে যুদ্ধ করে:
অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট মানব শরীরের ক্যান্সার প্রতিরোধে সহায়তা
করে। এই ইলাজিক এসিড ক্ষতিকর ভাইরাস, ব্যাকটেরিয়া ও ফাঙ্গাসের
বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে। ক্যানসারের জীবাণু ধ্বংস করার জন্য এতে রয়েছে চমকপ্রদ শক্তি।
জাম লড়াই করে হূৎপিণ্ডের অসুখ, জরায়ু, ডিম্বাশয়, মলদ্বার ও মুখের ক্যানসারের
বিরুদ্ধে।
মূত্রনালীর সংক্রমণ রোধ করে:
জামের বাইরের আবরণে থাকে পর্যাপ্ত পরিমাণে ফাইবার বা আঁশ।
আঁশজাতীয় খাবার কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে। দীর্ঘ দিন কোষ্ঠকাঠিন্য থাকলে মলদ্বারে
টিউমার হওয়ার আশঙ্কা থাকে। জাম মলদ্বার বা কোলনের ক্যানসার প্রতিরোধ করে।
জামে ফাইটো কেমিক্যালস আর অ্যান্টি অক্সিডেন্ট বিদ্যমান। যা
দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়, সঙ্গে মৌসুমি সর্দি-কাশি থেকে মুক্তি
দেয়। প্রতিরোধ করে ইনফেকশনের মতো সমস্যারও। ভিটামিন ‘সি’ ঠাণ্ডা, কাশি
ও টনসিল প্রতিরোধ করে। জাম চুল পাকা বন্ধ করে এবং ত্বক ও দাঁত ভালো রাখে। ভিটামিন ‘এ’ চোখের দৃষ্টিশক্তি
প্রখর করে তোলে।
—আমরা হয়তো অনেকেই জানি না, জামের
বীজ ভীষণ উপকারী। জামের বীজের মধ্যে রয়েছে জাম্বলিন নামক গ্লুকোসাইট। গ্লুকোসাইট
স্টার্চকে শর্করাতে রূপান্তরের হাত থেকে বাঁচায়। এতে মধুমেহ নিয়ন্ত্রিত হয়।
—কাঁচা জামের পেস্ট পেটের জন্য উপকারী। এতে
পেটের রোগ সেরে যায়। খিদে কম হলে বা কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা থাকলে এই আচার পানির
মধ্যে সমপরিমাণে মিশিয়ে সকাল-সন্ধ্যা খাবেন। এতে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হবে। খিদেও
বাড়বে।
—বর্তমানে কিছু কিছু দেশে জাম দিয়ে বিশেষ ওষুধ
তৈরি করা হচ্ছে, যা ব্যবহারে চুল পাকা বন্ধ হবে।
—গলার সমস্যার ক্ষেত্রে জাম ফলদায়ক। জাম গাছের
ছাল পিষে পেস্ট তৈরি করুন। সেটি পানিতে মিশিয়ে মাউথ ওয়াশ হিসেবে ব্যবহার করতে
পারেন। এতে গলা পরিষ্কার হবে, মুখের দুর্গন্ধ দূর হবে, মাঢ়িতে কোনো সমস্যা থাকলে সেটিও কমে যাবে।
রক্তস্বল্পতা থাকলে কালো জাম প্রতিদিন খান। কারণ, এতে
আছে প্রচুর আয়রন ও পটাশিয়াম। ভিটামিন ‘এ’ এবং ভিটামিন
‘সি’ আছে পর্যাপ্ত
পরিমাণে,
যা ত্বক ও চোখের সুস্থতার জন্য জরুরি। ত্বক বিশেষজ্ঞরা বলেন,
কালো জাম ব্রণ এবং ত্বকের তেলতেলে ভাব দূর করতে সাহায্য করে।
পরিপাকতন্ত্রের সুস্থতায় ও বদহজম সারাতেও জাম উপকারী। তাই এই গরমে প্রতিদিন কালো
জাম রাখুন আপনার খাবারের তালিকায়।
জামের শরবত
উপকরণ` ১. জাম-২৫০ গ্রাম ২. চিনি-৭/৮ চা চামচ/
স্বাদ অনুযায়ী ৩. বিট লবন-১/২ চা চামচ ৪. কাঁচা মরিচ-স্বাদ মত ৫. পানি-৩ গ্লাস।
প্রণালি জাম ভালো ...মের শরবত৷
পাকাজামের শরবত
উপকরণ:
১ কাপ জাম। ১ কাপ পানি। ১ টেবিল-চামচ চিনি। আধা
চা-চামচের একটু কম লবণ। ১ চা-চামচ লেবুর রস। অর্ধেক কাঁচামরিচ। পুদিনাপাতা-কুচি।
পদ্ধতি:
জামের দানা ছাড়িয়ে নিন। বাকি সব উপকরণ আর জাম একসঙ্গে
ব্লেন্ড করে নিতে হবে। চাইলে ছেঁকে নিন অথবা না ছেঁকে নিলেও হবে। ফ্রিজে রেখে দিন
ঠাণ্ডা হওয়ার জন্য।
জাম দিয়ে অসাধারণ এক জেলী
উপকরণ
জামের রস -২ কাপ
চিনি -দেড় কাপ
পানি-৪ কাপ
আগার আগার – ১ চা চামচ ( না দিলেও হবে)
প্রণালী
– জাম পানি দিয়ে
সিদ্ধ করতে হবে। ভাল করে সিদ্ধ হলে পাতলা কাপড়ে পানিটা ছেঁকে নিতে হবে।
-প্রতি কাপ রসের জন্য চার ভাগের তিনভাগ চিনি নিতে হবে। একসাথে জ্বাল
দিতে হবে।
-আগার আগার অল্প পানি দিয়ে জ্বাল দিয়ে জেলির সাথে মিশিয়ে দিতে হবে। ঘন
হয়ে আসলে অল্প পানিতে জেলি ছেড়ে দেখতে হবে, যদি পানিতে
মিশে না যায় তখন নামিয়ে পরিষ্কার বোতলে ভরে রাখতে হবে।
-ঠাণ্ডা হলে বোতলের মুখ বন্ধ করে রাখতে হবে।
লেখাটি পছন্দ হইলে শেয়ার করতে ভুলবেন না।
নিয়মিত সুন্দর সুন্দর টিপস পেতে আমাদের ফেসবুক পেজ এ অ্যাক্টিভ থাকুন।
কালো জামের সুস্বাদু পিঠা
উপাদানঃ
১১৫ গ্রাম ময়দা
২ টেবিল চামচ চিনি
১ কাপ কালো জাম
মাখন ২ কাপ
দুধ
ডিম
প্রস্তুত প্রণালী
ডিম থেকে সাদা অংশটি আলাদা করে একটি বাটিতে নিতে হবে এবং একটা চামচ দিয়ে
ভাল ভাবে নাড়তে হবে।
মাখনকে গলিয়ে আরেকটি বাটিতে নিন। প্রয়োজনে একটু তাপ দিয়ে গলিয়ে নিতে হবে।
ডিমের কুসুম, ময়দা, দুধ, চিনিকে এক
সাথে একটা পাত্রে নিয়ে ভাল ভাবে মিশাতে হবে যতক্ষণ না পর্যন্ত মিশ্রণটি মণ্ডের মত
আকৃতি ধারন করে।
মণ্ড তৈরি হয়ে গেলে তাতে জামগুলো মিশিয়ে নিতে হবে।
ডিমের সাদা অংশ ও গলিত মাখন মণ্ডের সাথে ভালভাবে নাড়াচাড়া করে দ্রুত মিশিয়ে
নিতে হবে। না হয় মাখন জমে যাবে।
মিশ্রণটি কে একটা তাওয়া বা খোলা পাত্রে নিয়ে তাপ দিতে হবে যতক্ষণ না
পর্যন্ত অমলেট এর মত না হয়। তাপ যেন খুব বেশি বা খুব কম না হয়।
অমলেটের মত হয়ে গেলে তাপ দেওয়া বন্ধ করতে হবে। এভাবেই তৈরি হয়ে গেল
সুস্বাদু কালো জামের পিঠা।
পরিবেশনঃ
এবার কিছু কালো জাম উপরে ছিটিয়ে দিতে পারেন। চাইলে আইসক্রিম বা সস ও ছড়িয়ে
দিতে পারেন। এবার গরম গরম পরিবেশন করে ফেলুন কালো জামের সুস্বাদু পিঠা।
Jamun
ফলের জ্যাম
উপকরণ:
Jamun ফল - 1/2 কেজি
আপেল - 1
বাদামী চিনি - 1 কাপ
জল - কয়েক লটারি
পদ্ধতি:
- সঠিকভাবে ফল ধুয়ে ছোট টুকরা আপেল কাটা
- Jamun বীজ আলাদা পর্যন্ত সামান্য জলে টুকরা রান্না করা. সাবধানে সব বীজ সরান.
- এখন চিনি যোগ এবং জ্যাম thickens ও সর্বপ্রকার
ফল আবেগপ্রবণ পর্যন্ত আরো 15-20 মিনিট জন্য রান্না রাখা.
- আর জীবনের জন্য একটি পরিষ্কার বয়াম এবং শীতল স্টোর.
কালো Jamun
আইসক্রীম:
একটি সহজ করা আইসক্রীম জন্য একটি ভাল পছন্দ! কিছু কালো Jamun সজ্জা,
ময়দা, দুধ ও চিনির বিকল্প রান্না এবং
তিন থেকে চার ঘন্টার জন্য বায়ুরোধী পাত্রে তা বরফে পরিণত করা. তারপর অপসারণ এবং
একটি মিশ্রণকারী এটা জলকাদা, এবং ছয় থেকে আট ঘন্টার জন্য
refreeze. অপেক্ষা দীর্ঘ, কিন্তু
তাজা এবং সুস্বাদু ফল ডেজার্ট চামচের এক চামচ সম্পূর্ণই মূল্যহীন। Http://urbanwired.com/health/15-easy-and-low-calorie-healthy-fruit-desserts/#sthash.SVDH28Iu.dpuf:
- এ আরো দেখুন
কালো Jamun
আইসক্রীম রেসিপি
উপকরণ:
2 tbsp ময়দা
1 L কম ফ্যাট দুধ
3-4 থলি চিনির বিকল্প
1 কাপ তাজা কালো Jamun
কিভাবে:
কাপ ঠান্ডা দুধে ময়দা মেশান এবং সরাইয়া রাখা৷
ফোঁড়া এবং তারপর সেটিকে ময়দা মিশ্রণ মিশ্রিত করা অবশিষ্ট দুধ আনতে৷
মিশ্রণ যোগ পরে ক্রমাগত আলোড়ন এবং একটি কম শিখা উপর অল্প আঁচে৷
চুলা থেকে প্যান সরান এবং এটি পুরোপুরি ঠান্ডা দিন. চিনির বিকল্প যোগ এবং
কালো Jamun কাটা এবং একটি বায়ুরোধী পাত্রে মধ্যে মিশ্রণ ঢালা৷
5-6 ঘন্টার জন্য এটি বরফে পরিণত এবং তারপর বায়ুরোধী পাত্রে ঢেলে তারপর,
এটা কর্দমাক্ত পর্যন্ত একটি মিশ্রণকারী liquidize ও.
আইসক্রীম পর্যন্ত ফ্রিজ সেট করা হয়৷
Jamun
ইয়োগার্ট মধুভাষী
উপকরণ
12-15 পক্ব jamuns
1 কাপ টক দই
1 চিমটি লবণ
স্বাদ মত চিনি
পদ্ধতি
পিপস খারিজ,
jamuns থে. দই দিয়ে মিশুক মধ্যে সজ্জা এবং উপরে চালানো.
লবণ যোগ করুন. মসৃণ পর্যন্ত মিশান.
চশমা মধ্যে ঢালা এবং স্বাদ চিনি যোগ করুন.
ঠান্ডা পরিবেশন কর.
Jamun
রস
উপকরণ
সমান অংশ Jamun এবং জল (6 কাপ Jamun, 6 কাপ পানি)
পুরো 1 চা চামচ সব মসলা, berries
1 (3 ইঞ্চি) টুকরা দারুচিনি লাঠি
3 পুরো লবঙ্গ
পদ্ধতি
ওয়াশ Jamun, ড্রেন এবং একটি বড় বাটি যোগ
পরিষ্কার হাত বা ক্ষীর গ্লাভস সঙ্গে Gloved সঙ্গে, Jamun ঝুপ্
একটি পাত্র পানি এবং মশলা যুক্ত করুন এবং একটা ফোঁড়া আনতে. 2 মিনিটের জন্য
ফোঁড়া যাক, ভর্তা Jamun সঙ্গে
বাটি মধ্যে সেদ্ধ পানি এবং মশলা ঢালা আলোড়ন, এবং আবরণ
এবং খাড়া রাতারাতি দিন
রাতারাতি প্লাবী পরে বিকৃতি রস; পরিষ্কার হাত ব্যবহার করে, মণ্ড থেকে বাড়তি রস আলিঙ্গন
বোতলের এবং শীতল মধ্যে রস ঢালা (ঐচ্ছিক - মধুর স্বাদ যাও)
No comments:
Post a Comment